যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে শনিবারও (২৩ নভেম্বর) বিক্ষোভ করেছেন ব্যবসায়ীরা। পরিস্থিতি নিযন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরাও সেখানে রয়েছেন। দুপুর ১২টার থেকে যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন ব্যবসায়ীরা। পরে দুপুর দেড়টার দিকে তারা সড়ক ছেড়ে দিয়ে মার্কেটের ভেতরে অবস্থান নেন।

ব্যবসায়ীদের দাবি, যমুনা ফিউচার পার্কের নিরাপত্তা জোরদার ও মার্কেটের কয়েকটি মোবাইল ফোন দোকানে চুরির ঘটনায় ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং মার্কেটের জিএমকে পদত্যাগ করতে হবে।

এর আগে শুক্রবার (২২নভেম্বর) দুপুরে যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে প্রগতিসরণী অবরোধ করেন মার্কেটের দোকান মালিক ও কর্মচারীরা। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর চেষ্টায় সন্ধ্যায় সড়ক ছাড়েন তারা।

তারা জানান, বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) দিবাগত রাতে যমুনা ফিউচার পার্কের কয়েকটি মোবাইলের দোকানে চুরি হয়। এতে প্রায় চার থেকে পাঁচ কোটি টাকার মালামাল চুরি হয়। প্রতিবাদে দোকান মালিক ও কর্মীরা রাস্তায় নেমেছেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) এইচ এম শফিকুর রহমান বলেন, যমুনা ফিউচার পার্কের মোবাইলের দোকানে চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ করছে। আমরা চেষ্টা করছি যাতে তারা সড়ক অবরোধ না করে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না করে।

তিনি আরও জানান, শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে দোকানদাররা দাবি আদায়ে রাস্তা আটকে বিক্ষোভ করে। কিছুক্ষণ পর তারা রাস্তা ছেড়ে মার্কেটের ভেতরে চলে যায়। এর আগে শুক্রবারও তারা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছিল।
 
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে